Bangla E-Library/বাংলা ই-লাইব্রেরী
Bangla eLibrary - Digital Bengali Library for Book Lovers
Pages
- হোম
- অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
- অতীন বন্দ্যোপাধ্যায় II ATIN BANDOPADHYAY
- অদ্রীশ বর্ধন II ADRISH BARDHAN
- অনীশ দাস অপু II ANISH DAS APU
- অনীশ দেব II ANISH DEB
- অনুবাদ বই
- অন্নদাশঙ্কর রায় II ANNADASHANKAR RAY
- আগাথা ক্রিষ্টি II Agatha Christie
- আশাপূর্ণা দেবী
- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
- ইসলামী বই II ISLAMI BOOKS
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী II Upendrakishore Ray Chowdhury
- ঐতিহাসিক বই
- ওয়েস্টার্ন বই
- কবিতার বই
- কাজী নজরুল ইসলাম
- গজেন্দ্রকুমার মিত্র II GAJENDRAKUMAR MITRA
- জয় গোস্বামী II JOY GOSWAMI
- জীবন গঠনমূলক/মোটিভেশনাল বই II MOTIVATIONAL BOOKS
- জীবনী/আত্মজীবনী II BIOGRAPHY BOOKS
- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
- তিন গোয়েন্দা
- দস্যু বনহুর II DOSSU BANHUR II ROMENA AFAZ
- দীনেন্দ্রকুমার রায় II Dinendrokumar Roy
- দীনেশচন্দ্র সেন II DINESH CHANDRA SEN
- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
- নারায়ণ সান্যাল
- নীহাররঞ্জন গুপ্ত
- প্রফুল্ল রায়
- প্রেমেন্দ্র মিত্র
- ফ্যাক্টস অ্যান্ড ডকুমেন্টস
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় (বনফুল)
- বিজ্ঞান কল্পকাহিনী
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
- বিমল কর
- বিমল মিত্র
- বুদ্ধদেব গুহ
- বুদ্ধদেব বসু II BUDDHADEB BASU
- মনোজ বসু II MANOJ BASU
- মহাশ্বেতা দেবী
- মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
- মাসুদ রানা/MASUD RANA SERIES
- মুহম্মদ জাফর ইকবাল
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- রহস্য-রোমাঞ্চ/থ্রিলার/গোয়েন্দা কাহিনী
- লীলা মজুমদার
- শক্তিপদ রাজগুরু II SHAKTIPADA RAJGURU
- শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- শামসুর রাহমান
- শিশুতোষ/কিশোর সাহিত্য
- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
- শেখ আবদুল হাকিম II SHEIKH ABDUL HAKIM
- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
- সত্যজিৎ রায়
- সমরেশ বসু
- সমরেশ মজুমদার
- সাইমুম সিরিজ II SAIMUM SERIES
- সুচিত্রা ভট্টাচার্য
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
- সুবোধ ঘোষ II SUBODH GHOSH
- সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ
- স্মরণজিৎ চক্রবর্তী II Smaranjit Chakraborty
- স্বপন কুমার II SWAPAN KUMAR
- হরর কাহিনী/ভূতের বই
- হিমাদ্রিকিশোর দাশগুপ্ত
- হুমায়ূন আহমেদ
- হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড ll HENRY RIDER HAGGARD
- হেমেন্দ্রকুমার রায়
Sunday, June 22, 2025
কলকাতার রাত্রি রহস্য - হেমেন্দ্রকুমার রায় (কৌশিক মজুমদার সম্পাদিত)
রবিন হুড - কুলদারঞ্জন রায়
রবিন হুডের মনোমুগ্ধকর অভিযানের আখ্যানে, প্রিয় পাঠক, আপনাকে স্বাগতম।
বিখ্যাত এই ডাকাত সর্দার আর অনুসারীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে আপনিও ঘুরে আসতে পারেন শেরউডের গহিন অরণ্য থেকে। শুধু তাই না, তাদের সঙ্গে যোগ দিয়ে রক্ষা করতে পারেন অত্যাচারিতদের, মোকাবেলা করতে পারেন অবিচারের। ডুব দিতে পারেন তির প্রতিযোগিতা, গা শিউরে তোলা অভিযান আর গোপন সব আড্ডায়। বইটির প্রতি পাতা রবিন হুডের অসাধারণ দক্ষতা, এবং তার চাইতেও অসাধারণ মানসিকতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে আপনাদের।
তবে হ্যাঁ, বিপদও আছে কিন্তু। নটিংহামের শেরিফ, গাই অফ গিসবোর্ন, আর অত্যাচারী হারফোর্ডের বিশপ আচমকা আপনার পথ আটকে দাঁড়ালে আবার বলবেন না যেন: আগে কেন সাবধান করে দিইনি! তবে ভয় নেই, হাতের শিঙ্গায় জোরে তিনটি ফুঁ দিন। লিটল জন, উইল স্টাটলি, মালচ আর উইল স্কারলেটসহ পুরো দস্যুদলকে নিয়ে ছুটে আসবে রবিন...
...এই কথাটা বোধহয় দেওয়াই যায়!
আশ্চর্য দ্বীপ - জুল ভের্ন (অনুবাদ - কুলদারঞ্জন রায়)
জুল ভের্ন রচিত ‘দ্য মিস্টিরিয়াস আইল্যান্ড’ অবলম্বনে কুলদারঞ্জন রায় অনূদিত আশ্চর্য দ্বীপ। বিখ্যাত ফরাসি লেখক জুল ভের্ন বিজ্ঞানভিত্তিক রোমাঞ্চকর কাহিনি লিখেছেন প্রায় দেড়শো বছর আগে, কিন্তু আজও সেই অপূর্ব অ্যাডভেঞ্চারের গল্পগুলি কিশোর-চিত্তে রোমাঞ্চ জাগায়।
জুল ভের্ন ১৮৭২ কিংবা ১৮৭৩ এর শুরুতে এই উপন্যাসটি লেখা শুরু করেন। মূল উপন্যাসে প্রচুর কেমিক্যাল প্রক্রিয়া ও প্রযুক্তির বর্ণনা রয়েছে। উপন্যাসটি লেখার সময় লেখক অনেকটা সময় কেমিক্যাল ফ্যাক্টরিতে গিয়ে কেমিস্টদের সঙ্গে আলোচনা করতেন। অনেক সমালোচকের মতে উপন্যাসে বর্ণিত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে সৃষ্ট এরকম আশ্চর্য দ্বীপের অস্তিত্ব থাকা সম্ভব নয় যেখানে এত বিভিন্ন ধরনের পশুপাখি এবং গাছপালার সম্ভার দেখা যাবে। অন্য একদল সমালোচকের মতে লেখক লিঙ্কন দ্বীপ বলতে গোটা পৃথিবীতে মানব সভ্যতার বিকাশকেই বুঝিয়েছেন, যেখানে আগুন জ্বালানো থেকে শুরু করে গুলি-বারুদ তৈরি সবই দেখানো হয়েছে।
বিশ্বসাহিত্যের শ্রেষ্ঠ সম্পদগুলি যাঁরা বাংলা ভাষায় সার্থক অনুবাদ করে দেশের ছেলেমেয়েদের হাতে দিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কুলদারঞ্জন রায় একজন পথিকৃৎ। উপন্যাসটি ধারাবাহিক আকারে প্রথম প্রকাশিত হয় সন্দেশ পত্রিকায় বৈশাখ ১৩৩২ সালে ত্রয়োদশ বর্ষ ১ম সংখ্যা থেকে। সেই সঙ্গে জুল ফিহা-র মূল অলংকরণগুলিও প্রকাশিত হয়েছিল। পরে লীলা মজুমদার এবং সত্যজিৎ রায়ের সম্পাদনায় সন্দেশে বৈশাখ ১৩৭১ থেকে চৈত্র ১৩৭৩ অবধি উপন্যাসটি ধারাবাহিক আকারে পুনঃপ্রকাশিত হয়েছিল। কয়েকটি অলংকরণ করেছিলেন সত্যজিৎ রায়।
Monday, June 16, 2025
নিরভিসন্ধি - কৌশিক মজুমদার
নীবারসপ্তক - কৌশিক মজুমদার
Wednesday, June 4, 2025
যব খেত জাগে - কৃষণ চন্দর
রাঘব রাও-এর বয়স বাইশ। জেলখানায় আজ তার শেষ রাত। আগামীকাল ভোরে তাকে ফাঁসী দেয়া হবে।জেলের অন্ধ কুঠরীতে শুয়ে শুয়ে রাঘব রাও তার ফেলে-আসা দিন-গুলির দিকে একবার ফিরে তাকাল-তার সমস্ত জীবনের ওপর একবার নিমেষে চোখ বোলালো। খুব সাবধানে সে তার স্বল্প পরিসর জীবনের প্রতিটি ক্ষণকে এক এক করে গুনতে লাগল। কিসান যেমনটি ভাবে নগদ পাই-পয়সা থলিতে রাখার আগে ভালো করে উলটে পালটে দেখে, ঠিক সেইরকম সাবধান সতর্কতা আর সংশয়ের ভাব নিয়ে রাঘব রাও তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উলটে-পালটে পরখ করতে লাগল...
নয়া ইস্তেহার - কৃষণ চন্দর
গাঁয়ের সব লোক চণ্ডীমণ্ডপে জড়ো হয়েছে; পিপুল গাছের নীচে। গাছের গুড়িতে ঝুলছে লাল লাল গুতো। সেখানে রয়েছে অনেক ঠাকুর-সিপুর মাখানো। আচারিয়া বক্তৃতা দিচ্ছেন। দীর্ঘকায় চেহারা, গাল তোবড়ানো। চিবুকে দাড়ি। চশমার কাঁচের ওপরের ভাগটা দূরের জিনিস দেখার জন্তে, নীচের ভাগটা কাছের জিনিস। দুই অংশের মাঝখানে তাঁর গুলির মতো গোল গোল চোখের মণি দুটো ওপরে নীচে অনবরত ওঠা-নামা করছে। এভাবেই বইটির শুরু....
Saturday, May 24, 2025
বাঙালির রঙ্গব্যাঙ্গ চর্চা - চণ্ডী লাহিড়ী
বাঙালির রঙ্গব্যঙ্গচর্চার ইতিহাস - পুরোনো কালের দুর্লভ কার্টুন, দুষ্প্রাপ্য লেখায় সমৃদ্ধ বাংলাসাহিত্যের অনন্য রসধারার আকর-গ্রন্থ...
Thursday, January 2, 2025
আত্মকথা - আবুল মনসুর আহমদ
দীর্ঘদিন পর একটা আত্মজীবনী শেষ করে মনে হল নাহ,জীবনকথা লিখবার হলে এভাবেই লিখতে হয়, এমনতরভাবেই গোছাতে হয়। শুধু আমিত্বে আত্মের কথা বলা সম্পূর্ণ হয় না, আমরা'য় নিমজ্জিতে পূর্ণতা পায় আত্মকথা। সেই পূর্ণতাকে আরো রাঙিয়ে তোলে, আত্মকথার রচিয়তা যে যুগের সন্তান, সেই সময়ের আর্থসামাজিক জীবন যখন অমলিনভাবে উপস্থাপিত হয় লেখাতে, স্মৃতিতে।
সাহিত্যিক, সাংবাদিক, আইনজীবী এবং আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ আবুল মনসুর আহমদের "আত্মকথা " বাঙালি মুসলমানের সময়কে ধারণ করেছে যে সময়ে হয়েছে দেশভাগ, হয়েছে সাম্প্রদায়িক তিক্ততা, বেড়েছে ক্রোশ ক্রোশ দূরত্ব। বেশকিছু বেসিক প্রশ্নের মাধ্যমে, ঘটনা বর্ণনার প্রেক্ষিতে মনে বদ্ধমূল কিছু ধারণায় ধাক্কা দিয়েছেন আবুল মনসুর আহমদ। যেমনঃ বাটোয়ারাপূর্ব সাহিত্যে বাঙালি মুসলমান নাই। অথচ বাঙালি মুসলমানরাই ছিল সংখ্যাগুরু। কেন নাই? এক সম্প্রদায় অপর সম্প্রদায়ের ভালো মানতে রাজি না। কেন? এমনই বাঙালি মুসলমানের হালঃ
"আরেকটি মজার ব্যাপার এখানে উল্লেখ না করিয়া পারিতেছি না বন্ধুবান্ধবের কাছে শুনিলাম, কলিকাতার বেশ্যারাও মুসলমান খরিদ্দার গ্রহণ করে না । পরে এই কথার এইরূপ ব্যাখা শুনিলাম যে মুসলমান খরিদ্দারদিগকেও "হিন্দু বেশে" অর্থাৎ ধুতি পরিয়া বেশ্যাবাড়িতে যাইতে হয়। " ( পৃষ্ঠা ১৭৭)
আত্মজীবনী হিসেবে এর একটি বিশেষত্ব অধ্যায়ভিত্তিক আকারে তা লেখা। সাধুভাষায় পুরো বই। অথচ পড়তে গিয়ে তা টেরই পাইনি। খুবই সুলিখিত।
জনাব আবুল মনসুর তাঁর বইতে অনেক অজানা তথ্য, ঘটনার কথা লিখেছেন। যেকোনো কৌতূহলী পাঠকমাত্রই তা লুফে নেবে। যেমনঃ দ্বিতীয়পর্যায়ে নবযুগ পত্রিকার সম্পাদনা করছেন আবুল মনসুর। কিন্তু সম্পাদক হিসেবে কাজী নজরুলের নাম ছাপা হত। এই সময়েরই ঘটনা, তখনও নজরুল অসুস্থ হননি। পড়ুন মনসুর সাহেবের জবানিতে,
"ইতিমধ্যে নজরুল ইসলাম সাহেবের মধ্যে একটু-একটু মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিল। আগেই শুনিয়াছিলাম, তিনি বরদাবাবু নামে জনৈক হিন্দু যোগীর নিকট তান্ত্রিক যোগ সাধনা শুরু করিয়াছেন।" ( পৃষ্ঠা ২৯৭)
আবুল মনসুর শতভাগ রাজনীতিক তা পুরো বই পড়তে গিয়ে মাথায় রেখেছিলাম। তাঁর নীতি বাঙালি মুসলমানের সংস্কৃতি হিন্দু বাঙালি হতে আলাদা। তাই তাদের কথাসাহিত্য প্রভৃতিও আলাদা হবে ইত্যাদি তিনি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন। লিখেছেনও তা সোজাসুজি। তবে কি মনসুর সাহেব সবক্ষেত্রে ঘটনা বয়ানে সাধুতা রক্ষা করেছেন বলতে পারিনা। কেননা পুরো বই পড়ার পর বাঙালি মুসলমান সন্তান আবুল মনসুর আহমদকে অনেকখানি ভুল-ত্রুটির ঊর্ধে বোধ হয়। তাতেই ফিকে হয়ে আসে আত্মজীবনী লিখবার অন্যতম শর্তঃ নিজের প্রতি সৎ থেকে যতদূর সম্ভব নিরপেক্ষভাবে স্মৃতিকে ঘাঁটিয়ে তার বর্ণনা লেখা।
তবুও এক মুসলমান কংগ্রেসীর, এক কৃষক-প্রজা আন্দোলন কর্মীর, এক সুসাহিত্যিক এবং একজন রাজনীতিবিদের কলমে নিজের সময়ের ছবিকে অঙ্কন যথেষ্ট সুখপাঠ্য হয়েছে তা অস্বীকার করা মিথ্যার সমতুল্য হবে।
বইটি পড়তে বা ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন...
Friday, December 20, 2024
শঙ্কু সমগ্র - সত্যজিৎ রায়
প্রফেসর শঙ্কু কে? তিনি এখন কোথায়? এটুকু জানা গেছে যে তিনি একজন বৈজ্ঞানিক। কেউ কেউ বলে তিনি নাকি একটা ভীষণ পরীক্ষা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। আবার এও শোনা যায় যে তিনি কোনো অজ্ঞাত অঞ্চলে গা ঢাকা দিয়ে নিজের কাজ করে যাচ্ছেন, সময় হলেই আত্মপ্রকাশ করবেন। প্রফেসর শঙ্কুর প্রতিটি ডায়েরিতে কিছু না কিছু আশ্চর্য অভিজ্ঞতার বিবরণ আছে। কাহিনীগুলো সত্য কি মিথ্যা, সম্ভব কি অসম্ভব, সে বিচার পাঠকরা করবেন!