Pages

Showing posts with label অভিজিৎ রায়. Show all posts
Showing posts with label অভিজিৎ রায়. Show all posts

Sunday, October 23, 2022

বিশ্বাসের ভাইরাস - অভিজিৎ রায়



 

যে আলো ছড়িয়ে গেল সবখানে - অভিজিৎ রায়

মুক্তমনার আহবানে সাড়া দিয়ে ২০১৫ সনে অভিজিৎ রায়ের ৪৪ তম জন্মদিন উপলক্ষে বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় যারা লিখেছিলেন অভিজিৎ রায় ও মুক্তচিন্তা চর্চার পথে তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা নিয়ে, তাদের লেখাগুলোর সংকলন আকারে প্রকাশিত হয় ‘যে আলো ছড়িয়ে গেলো সবখানে’নামের এই ই-বইটি।

আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী - অভিজিৎ রায়

বাংলা ভাষায় পৃথিবীর সৃষ্টি-বিকাশ এবং তৎসংশ্লিষ্ট তত্ত্ব নিয়ে এমন তথ্যপূর্ণ আর সমৃদ্ধ বই নেই বললেই চলে। অভিজিৎ রায় এত সুন্দরভাবে এবং ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করেছেন যে বিজ্ঞানের কাঠখোট্টা জিনিসগুলোকেও সহজ-সরল এবং বোধগম্য ঠেকেছে। বিজ্ঞানপিপাসী সকল পাঠকের অবশ্য পঠিতব্য একটি বই "আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী"।

অবিশ্বাসের দর্শন - অভিজিৎ রায়

 



সমকামিতা - অভিজিৎ রায়

সমকামিতা কি জন্মগত নাকি আচরণগত? এটি বুঝতে হলে আমাদের যৌনপ্রবৃত্তিকে বুঝতে হবে। আজকের দিনের মনোবিজ্ঞানীরা মনে করেন যৌন-প্রবৃত্তির ক্যানভাস আসলে সুবিশাল। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠের বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ (বিষমকামিতা) যেমন দৃষ্ট হয়, তেমনিভাবেই দেখা যায় সম লিঙ্গের মানুষের মধ্যে প্রেম এবং যৌনাকর্ষণ। বিপরীত লিঙ্গের মানুষের প্রতি এরা কোন যৌন-আকর্ষণ বোধ করে না, বরং নিজ লিঙ্গের মানুষের প্রতি এরা আকর্ষন বোধ করে। এদের যৌনরুচি এবং যৌন আচরণ এগুতে থাকে ভিন্ন ধারায় । ব্যাপারটি অস্বাভাবিক নয়। সংখ্যাগরিষ্ঠের বাইরে অথচ স্বাভাবিক এবং সমান্তরাল ধারায় অবস্থানের কারণে এধরনের যৌনতাকে অনেক সময় সমান্তরাল যৌনতা (parallel sex) নামেও অভিহিত করা হয়। সমান্তরাল যৌনতার ক্ষেত্র কিন্তু খুবই বিস্তৃত। এতে সমকামিতা যেমন আছে তেমনি আছে উভকামিতা, কিংবা দুটোই, এমনকি কখনো রূপান্তরকামিতাও।

মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে - অভিজিৎ রায়, ফরিদ আহমেদ



 

শূন্য থেকে মহাবিশ্ব - অভিজিৎ রায়, মীজান রহমান

এক সময় মানুষ শূন্যকে কি করে প্রকাশ করবে তাই জানত না। সেই শূন্যতা পূরণ করা থেকে আরম্ভ করে আধুনিক বিজ্ঞান আবার সেই শূন্যতাকেই কাজে লাগিয়ে কেমন করে এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি করতে পারে তারই এক রোমাঞ্চকর বর্ণনা এই বইটি। “কিছু নেই” এর বদলে কেন “কিছু আছে” মানুষের সেই প্রশ্ন প্রায় প্রাগৈতিহাসিক। কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশনের মাধ্যমে কি মহাবিশ্ব আত্মপ্রকাশ করতে পারে শূন্য থেকে? সাধারণ প্রাকৃতিক উপায়ে কি সবকিছুর সৃষ্টি হতে পারে।

কিন্তু এই সমাধান পর্যন্ত পৌঁছতে গিয়ে মানুষকে অনেক কাঠ-খড় পোড়াতে হয়েছে, বৈজ্ঞানিক নিয়ম গড়তে হয়েছে, গাণিতিক পদ্ধতি প্রণয়ন করতে হয়েছে, প্রাকৃতিক আইন আবিষ্কার করতে হয়েছে। এই বিশাল অভিযানকে সহজে বোঝা সম্ভব নয়, কিন্তু মীজান রহমান ও অভিজিৎ রায় এমন ভাষায় এই জটিল কাহিনীকে লিখেছেন যা পাঠককে একটা গোয়েন্দা কাহিনীর মত আকর্ষণ করে রাখবে। এই বইটি পড়ে পাঠক যেমন বিজ্ঞানের ইতিহাস জানবে তেমনি অত্যাধুনিক বিজ্ঞান মহাবিশ্বকে কীভাবে দেখে সেটাও বুঝবে।

মানব প্রকৃতির জৈববিজ্ঞানীয় ভাবনা - - অভিজিৎ রায়

ডারউইনের তত্ত্ব শুধু জীববিজ্ঞানকেই প্রভাবিত করেনি, করেছে দর্শনকে এবং সেই সাথে আমাদের চারপাশের সমাজকে। সামাজিক বিভিন্ন প্যাটার্ন ব্যাখ্যা করার অভিপ্রায়ে ডারউইনের তত্ত্বের সুস্থিত প্রয়োগে গড়ে উঠেছে মনোবিজ্ঞানের এক নতুন শাখা, বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞান। কেন পুরুষেরা সাধারণতঃ মেয়েদের থেকে বেশি আগ্রাসী? কেন পয়সাওয়ালা টাকমাথা লোকদের ঘরে সুন্দরী বউ দেখা যায়? কেন চর্বিজাতীয় খাবার আমাদের দেহের জন্য ক্ষতিকর জেনেও লোভ সম্বরণ করতে পারি না? আমাদের অনেকেই কেন ভয় পাই নিরীহ তেলাপোকা বা মাকড়শাকে? এই প্রশ্নগুলো কি কখনো আপনাকে ভাবিয়েছে? তাহলে এই বইটি আপনার জন্য। এই ইবুকটিতে বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের বিভিন্ন দিকগুলো নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা করা হয়েছে। বাংলাভাষায় এই ধরনের ই-বুক এই প্রথম।

ভালোবাসা কারে কয় - অভিজিৎ রায়

অভিজিৎ রায়ের ‘ভালোবাসা কারে কয়’ বইটি সাবলীলভাবে বিবর্তনীয় মনোবিজ্ঞানের বিষয়গুলো নিয়ে যেমন আলোচনা করেছে; তেমনি প্রেম-ভালোবাসা সংক্রান্ত আচরণে বিবর্তনের প্রভাব নিয়েও আলোচনা করেছে খুবই প্রাঞ্জল ভাষায়। যাদের বিবর্তন সম্পর্কে পূর্ব ধারণা নেই তারা যেমন এই বইটি পড়ে সহজে বুঝতে পারবেন; তেমনি প্রেম সম্পর্কে যাদের নিজস্ব কোনো দৃষ্টিভঙ্গী নেই তারাও বুঝে নিতে পারবেন প্রেমের বিজ্ঞান…